Header Ads

শার্শার গোগা ও ভুলোট সীমান্ত দিয়ে আসছে চিংড়ি মাছের রেনু ও মাদক ।


বেনাপোল থেকে রাজু আহমেদঃ 

যশোর এর শার্শার রুদ্রপুর  ও ভুলোট সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে চিংড়ি মাছের রেনুর সাথে বাংলাদেশে ফেনসিডিল প্রবেশ করছে বলে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। এ পথে রুদ্রপুর এলাকা ও ভুলোট এলাকা দিয়ে গড়ে উঠেছে আক্কাস, ইসমাইল, টিংকু,খোকা, নাসির ও তরিকুল সিন্ডিকেট।তবে চিংড়ির রেনু পাচারকারীরা ফেনসিডিল পাচার করে আনার কথা অস্বিকার করেছে।


গোগা ও ভুলোট সীমান্ত দিয়ে চিংড়ির রেনু পাচার চক্রের সিন্ডিকেট  সদস্যরা হলো রুদ্রপুর গ্রামের আক্কাস, ইসমাইল হোসেন, টিংকু ,খোকা কায়বার নাসির উদ্দিন, ভুলোট সীমান্তে রয়েছে তরিকুল মেম্বার এর বড় সিন্ডিকেট।


পাচার চক্রের সদস্যরা ভারত এর চোরাকারবারিদের সাথে সহযোগিতা করে সীমান্ত কর্তব্যরত এক শ্রেনীর অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীদের সহযোগিতায় এসব চিংড়ি রেনু ও ফেনসিডিল পাচার করে আনে।

 

এ বিষয় পাচার সিন্ডিকেটের সদস্য টিংকু বলে, আমরা চিংড়ির রেনু পোনা আনতাম। ফেনসিডিল আনতাম না। কিছু দিন আগে প্রচুর রেনু দেশে প্রবেশ করেছে। সিন্ডিকেট সদস্য ইসমাইল বলে এখন কোন রেনু আসে না। আমরা এসব কাজের সাথে জড়িত নই। গত শনিবার ভারত সীমান্তে তার একটি চালান বিএসএফ এর কাছে আটক হয়েছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি ও শুনেছি চিংড়ির চালান আটক হয়েছে তবে ওই চালানের রেনু পোনা আমার নয়।


সীমান্ত  কায়বার ইউপি চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন বলেন, আমার কাছে  একাধিক অভিযোগ আসছে এ পথে চোরাচালানের মাধ্যেমে চিংড়ি রেনু আসছে। সাথে ফেনসিডিলও আসছে। কয়েকদিন আগে রেনুর একটি চালান ধরা পড়ার পর ওই রেনু স্থানীয় একটি পুকুরে ছেড়ে দিয়েছে বিজিবি //সদস্যরা।তিনি বলেন সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে চোরাপথে প্রচুর চিংড়ি রেনু আসাতে সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাতে হচ্ছে। আমি বিষয়টি বিজিবি গোগা কোম্পানি কমান্ডার ও কায়বা ক্যাম্প কমান্ডারকে অবহিত করেছি।


এ বিষয় রুদ্রপুর ক্যাম্পের কমান্ডার রবিউল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি নতুন এসেছি। এরকম কোন চিংড়ির রেনুর চালান পায়নি। যদি পাই তাহলে আমি আপনাদের জানাব।


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.